শেয়ার বাজার

পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানির জিএম সাহিনুরের দুর্নীতি তদন্তে কমিটি গঠন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: বৃহঃস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪

পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানির জিএম সাহিনুরের দুর্নীতি তদন্তে কমিটি গঠন

সিরাজগঞ্জের নলকায় অবস্থিত পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের (পিজিসিএল) মহাব্যবস্থাপক (জিএম-প্রশাসন) সাহিনুর আলমের বিরুদ্ধে সিন্ডিকেট করে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠণ করা হয়েছে।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকেলে পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম সরদার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বার্তাবেলা'কে জানান, পিজিসিএলের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) জিয়াউর হক এই তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন। এতে পিজিসিএলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম-অপারেশন) প্রকৌশলী সাইদুল ইসলামকে আহ্বায়ক, উপ-মহাব্যবস্থাপক (ফিন্যান্স) তৌফিক আল মমিন ও ব্যবস্থাপক আবু ইমাম তরিকুল হককে সদস্য করা হয়।

এর আগে গত ৪ ডিসেম্বর ‘সিন্ডিকেট করে দুর্নীতি করছেন জিএম সাহিনুর’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয় শিল্পকারখানায় গ্যাস চুরি, নিয়োগ-বদলি, পদোন্নতি ও দরপত্রে কমিশন বাণিজ্যই যেন পিজিসিএল মহাব্যবস্থাপক সাহিনুর আলমের মুখ্য কাজ। সদ্য ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক পানিসম্পদ মন্ত্রী ও ঠাকুরগাঁও-১ (সদর) আসনের সাবেক এমপি রমেশ চন্দ্র সেন এবং নিষিদ্ধ সংগঠন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের আশীর্বাদে বেপরোয়া সাহিনুর আলম।

এ বেপরোয়ায় তিনি অনিয়ম-দুর্নীতির স্বার্থে ‘চায়না-বাংলা লিমিটেড’ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে উন্মুক্ত দরপত্রের শর্ত ভেঙে শতকরা ৩০-৪০ শতাংশ কমিশনের বিনিময়ে কাজ দেন। পরে এ কমিশন সিন্ডিকেটের সদস্যরা ভাগাভাগি করে নেন।

আফসার আলী নামের এক গ্রাহকের অভিযোগে বলা হয়, জিএম সাহিনুর আলমের নেতৃত্বে পিজিসিএলকে রীতিমতো একটি সিন্ডিকেট তৈরি করে ধ্বংস করা হচ্ছে। এই সিন্ডিকেটের অন্য সদস্যরা হলেন মহাব্যবস্থাপক (বিপণন) শৈলজা নন্দ বসাক ও ব্যবস্থাপক (জেনারেল এডমিন) মোস্তাফিজুর রহমান।

সংবাদটি পিজিসিএলের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) জিয়াউর হকের নজরে আসায় এই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।

Dummy Ad 1

ঈদে গণমাধ্যমকর্মীরা ৬ দিন ছুটি পেলেন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ০৬ এপ্রিল, ২০২৪

ঈদে গণমাধ্যমকর্মীরা ৬ দিন ছুটি পেলেন

প্রচলিত রেওয়াজ অনুযায়ী প্রতিবছর ২৯ রমজান থেকে ঈদে তিন দিনের ছুটি ভোগ করেন সংবাদকর্মীরা। রোজা ৩০টি পূর্ণ হলে এই ছুটি চার দিনে পরিণত হয়। সে হিসাবে ৯ থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত সর্বোচ্চ ছুটি হওয়ার কথা। এবারের পবিত্র ঈদুল ফিতরে টানা ৬ দিনের ছুটি পেয়েছেন সংবাদপত্রে কর্মরত সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।

কিন্তু এবার ঈদের ছুটির এক দিন পর ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখ হওয়ায় ফের সরকার নির্ধারিত ছুটির ফাঁদে পড়তে যাচ্ছে সংবাদমাধ্যম। এ জন্য ১৩ এপ্রিল বিশেষ ছুটি ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)।

শনিবার (৬ এপ্রিল) নোয়াবের বৈঠক শেষে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। ফলে ৯ থেকে ১৪ এপ্রিল টানা ৬ দিন ছুটি পেয়েছেন গণমাধ্যমকর্মীরা।

তবে এবার ঈদের ছুটি ৬ দিন একটি অনন্য রেকর্ড। কারণ স্বাধীনতার পর আর কখনো সংবাদমাধ্যম ৬ দিন বন্ধ থাকেনি।

জানতে চাইলে নোয়াবের কোষাধ্যক্ষ ও মানবজমিন পত্রিকার প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী বলেন, এবার ঈদের ছুটির মাঝে এক দিনের ব্যবধানে যেহেতু পহেলা বৈশাখ পড়েছে, তাই মাঝের এক দিন বিশেষ ছুটি দেওয়া হচ্ছে।



শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ কেন? এবং বিও (BO) একাউন্ট কি?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ৩১ জুলাই, ২০২৩

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ কেন? এবং বিও (BO) একাউন্ট কি?

একটি প্রশ্ন অনেকের মনেই উদ্ভব হয় যে, শেয়ারবাজারে কেন, আরও অনেক তো ব্যবসা আছে। অন্য কোথাও কি পুঁজি বিনিয়োগ করে লাভবান হওয়া যায় না? এ প্রশ্নটি মনে দেখা দেয়া খুবই স্বাভাবিক। যাঁদের মনে এ ধরনের প্রশ্ন জেগে থাকে, তাঁদের উদ্দেশে বলব, শেয়ারবাজার ব্যবসার এমন একটি জায়গা যেখানে একজন বিনিয়োগকারীর ক্ষতির চেয়ে লাভের সম্ভাবনাই বেশি, প্রয়োজন শুধু সচেতনতা ও বিচক্ষণতা।

যাঁরা প্রথমবারের মতো শেয়ার বাজারে অন্তর্ভুক্ত হতে যাচ্ছেন তাদের একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, এ বাজারের প্রত্যেকেই ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হন, পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় পর্যায়ে সমৃদ্ধি ঘটে। মূলত আয় এবং মুনাফা- এ দুটোর জন্যই একজন ব্যক্তি শেয়ারবাজারে অংশগ্রহণ করে থাকে।

পাশাপাশি আর একটি বিষয় হলো, বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের কোন বিকল্প নেই। এখানে একজন ব্যক্তি চাইলে অতিরিক্ত কোনো লোকবল ছাড়া নিজেই শ্রম দিয়ে লাভবান হতে পারেন। তাই-

▶️ আপনার কষ্টার্জিত অর্থ সঠিক এবং নিরাপদ ভাবে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করুন যাতে ভবিষ্যতে আপনি লাভবান হতে পারেন।

▶️ আপনার হাতে সঞ্চিত তরল টাকার মান প্রতিনিয়ত আনুপাতিক হারে হ্রাস পাচ্ছে। পুঁজিবাজার বিনিয়োগ আপনার টাকার মান আনুপাতিক হরে বৃদ্ধি করে।

▶️ পুঁজিবাজার ব্যবসা করে আপনি কর রেয়াত পেতে পারেন এবং অধিক মুনাফা লাভ করুন।

▶️ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে আপনি পছন্দের কোম্পানিতে অংশীদার হচ্ছেন এবং কোম্পানির অর্জিত মূনাফা লাভ করছেন।

▶️ পুঁজিবাজারে আপনার বিনিয়োগকৃত শেয়ার এর মূল্য বৃদ্ধি, বোনাস এবং লভ্যাংশ আপনাকে দীর্ঘমেয়াদী মূনাফা প্রদান করবে।

পরিশেষে বলা যায়, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের অনেক কারণ রয়েছে। এটি অর্থ উপার্জনের একটি দুর্দান্ত উপায় হতে পারে এবং এটি আপনাকে আপনার পোর্টফোলিওকে বৈচিত্র্যময় করতে সহায়তা করতে পারে। স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করা একটি স্মার্ট পদক্ষেপ, এবং এটি এমন কিছু যা আপনার অবশ্যই বিবেচনা করা উচিত।

বিও (BO) একাউন্ট কি?

শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করার প্রথম ধাপ হলো (BO) একাউন্ট খোলা, আপনি চাইলে ৩টি সহজ উপায়ে একটি BO অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন এবং এমনকি চাইলে ঘরে বসেই সেটি করতে পারবেন। বিও অ্যাকাউন্ট খোলার পর আপনি চাইলে সেকেন্ডারি মার্কেটে শেয়ার কেনা-বেচা শুরু করতে পারেন বা আইপিও শেয়ারের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার জন্য সর্বপ্রথম যে কাজটি করতে হয় তা হল একটি বিও (BO) একাউন্ট (BO Account) বা Beneficiary Owner’s Account খোলা। ব্যাংকে অর্থ বা টাকা জমা ও উত্তোলন তথা হিসাব পরিচালনার জন্য যেমন ব্যাংক একাউন্ট খোলা বাধ্যতামলকূ তেমনি শেয়ার কেনা বেচা করার জন্যও একটি BO (Beneficiary Owner’s) অ্যাকাউন্ট খোলা বাধ্যতামূলক।

একটি বিও (BO) অ্যাকাউন্ট আদতে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মতই, তবে এটি খোলার জন্য আপনাকে একটি ব্রোকার হাউজের দ্বারস্থ হতে হবে। আপনি আপনার BO অ্যাকাউন্টে ব্যাংক একাউন্টের মতোই অর্থ জমা ও উত্তোলন করতে পারবেন তবে তা শুধুমাত্রই শেয়ার কেনা বেচার উদ্দেশ্যে ।

বিও (BO) একাউন্ট

বিও একাউন্ট সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে:

 ১. সাধারন বিও একাউন্ট:

‍ বাংলাদেশী অধিবাসী এবং বাংলাদেশে বসবাস করেন এমন ব্যক্তি সাধারন বিও একাউন্ট খুলতে পারেন। সাধারন বিও একাউন্ট আবার তিন ধরনের হয়-

* একক মালিকানাধীন বিও একাউন্ট (বিনিয়োগকারীর নিজের নামে বিও একাউন্ট বা Individual BO Account)।

* যৌথ মালিকানাধীন বিও একাউন্ট (দুই জন ব্যক্তির সম্মিলিত বিও একাউন্ট বা Joint BO Account)।

* কোম্পানি বিও একাউন্ট (বিনিয়োগকারী চাইলে নিজের কোম্পানির নামে বিও একাউন্ট খুলতে পারবেন)।

২. এনআরবি বিও একাউন্ট (নন-রেসিডেন্টবাংলাদেশী):

‍‍প্রবাসী বাংলাদেশি এবং বিদেশী নাগরিকদের বাংলাদেশের শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করা সুবিধা দেয়ার জন্য এই ধরনের বিও একাউন্ট খোলা হয়ে থাকে।

এছাড়াও অন্য এক ধরনের একাউন্ট রয়েছে যা লিংক বিও একাউন্ট নামে পরিচিত। আপনার বর্তমান ব্রোকারেজ হাউজ থেকে কোন শেয়ার বিক্রি না করে লিংক বিও একাউন্টের মাধ্যমে অন্য হাউজের একই গ্রাহকের বিও একাউন্টে শেয়ার ট্রান্সফার করার জন্য লিংক বিওএকাউন্ট খোলা হয়।

বিও একাউন্ট খোলার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন?

এই নিবন্ধটি আপনাকে একটি BO অ্যাকাউন্ট খুলতে প্রয়োজনীয় নথিগুলি জানতে সাহায্য করবে।

একটি একক/যৌথ/লিংক বিও একাউন্ট খোলার জন্য-

▶️ আবেদনকারী/আবেদনকারীদের ও নমীনির প্রত্যেকের ২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি

▶️ এনআইডি বা পাসপোর্টের কপি

▶️ ব্যাংকের এমআইসিআর (MICR) চেকবইয়ের যেকোন পাতার ফটোকপি অথবা ৯ ডিজিট রাউটিং নাম্বার ও ১৩ ডিজিট ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার উল্লেখিত ব্যাংক সার্টিফিকেট।

▶️ টিন (TIN) সার্টিফিকেট (যাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।

নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশী (এনআরবি) বিও একাউন্ট খোলার জন্য-

▶️ আবেদনকারী/আবেদনকারীদের ও নমীনির প্রত্যেকের ২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি

▶️ জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট/ সামাজিক নিরাপত্তা কার্ড/রেসিডেন্স পার্মিট ইত্যাদির সত্যায়িত কপি।

▶️ ফরেন কারেন্সি ব্যাংক হিসাবের তথ্য।

▶️ নমীনির জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি

▶️ বিও একাউন্ট পরিচালনার জন্য নির্বাচিত প্রতিনিধিকে অথরাইজ করে POA (Power Of Attorney) ফর্ম পূরন ও ৩০০ টাকার স্ট্যাম্পে নোটারি করতে হবে।

কোম্পানি একাউন্ট খোলার জন্য-

▶️ মেমোরান্ডাম/আর্টিকেল অফ এসোসিয়েশন।

▶️ RJSC থেকে সংগৃহীত Form-X11 এর কপি।

▶️ বিও একাউন্ট খোলার জন্য কোম্পানির বোর্ড রেজুলেশনের ফটোকপি।

▶️ পাওয়ার অফ এটর্নীর (POA) এর এক কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি (যার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।

▶️ কন্ট্যাক্ট পার্সোনের ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

▶️ কন্ট্যাক্ট পার্সোনের ন্যাশনাল আইডি কার্ডের উভয় পার্শের ফটোকপি।

▶️ ৯ ডিজিট রাউটিং নাম্বার ও ১৩ ডিজিট ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার উল্লেখিত ব্যাংক সার্টিফিকেট।

▶️ ব্যাংকের এমআইসিআর (MICR) চেকবইয়ের যেকোন পাতার ফটোকপি।

▶️ টিন সার্টিফিকেট ও ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি।

▶️ কোম্পানীর সিল।

‍সাধারনত বিও ফর্ম পুরন করে জমা দেয়ার পরবর্তী দুই কার্যদিবসের মধ্যেই বিও একাউন্ট  খোলা হয়ে যায়। বিও একাউন্ট খোলার পর নগদ টাকা বা চেক জমা দেয়ার মাধ্যমে আপনি বিনিয়োগ কার্যক্রম শুরু করতে পারবেন।


বরেণ্য কবি ও সাংবাদিক হেলাল হাফিজকে শ্রদ্ধা নিবেদন বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটি'র

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

বরেণ্য কবি ও সাংবাদিক হেলাল হাফিজকে শ্রদ্ধা নিবেদন বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটি'র

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটির পক্ষ থেকে বরেণ্য কবি ও সাংবাদিক হেলাল হাফিজকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বাদ জোহর সংগঠনের আহ্বায়ক এফ রহমান রূপক ও সদস্য সচিব শাহাজালাল উজ্জলের নেতৃত্বে কবি হেলাল হাফিজের জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। জানাযার পর, কবির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটির নেতৃবৃন্দ এবং অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ এবং সদস্যরা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তারা কবি হেলাল হাফিজের অবদানের কথা স্মরণ করেন এবং তার সাহিত্যিক কর্মের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করেন।

হেলাল হাফিজ বাংলাদেশের আধুনিক কবিতার একজন শীর্ষস্থানীয় কবি। তার কবিতায় সমাজ, রাষ্ট্র এবং মানুষের প্রকৃত জীবনকে তুলে ধরা হয়েছে, যা তাকে বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে এক গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান এনে দেয়। এছাড়াও, কবি হেলাল হাফিজের সাংবাদিকতা কর্মও উল্লেখযোগ্য ছিল। তার মৃত্যুতে সাহিত্য ও সাংবাদিকতার জগত একটি বিরাট ক্ষতির মুখে পড়েছে। বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটি তার পরিবার ও অনুরাগীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে কবির আত্মার শান্তি কামনা করে।